«اللَّهُمَّ إِنِّي عَبْدُكَ ابْنُ عَبْدِكَ ابْنُ أَمَتِكَ نَاصِيَتِي بِيَدِكَ مَاضٍ فِيَّ حُكْمُكَ عَدْلٌ فِيَّ قَضَاؤُكَ، أَسْأَلُكَ بِكُلِّ اسْمٍ هُوَ لَكَ سَمَّيْتَ بِهِ نَفْسَكَ أَوْ أَنْزَلْتَهُ فِي كِتَابِكَ أَوْ عَلَّمْتَهُ أَحَدًا مِنْ خَلْقِكَ أَوِ اسْتَأْثَرْتَ بِهِ فِي عِلْمِ الْغَيْبِ عِنْدَكَ أَنْ تَجْعَلَ الْقُرْآنَ رَبِيعَ قَلْبِي وَنُورَ صَدْري وَجِلَاءَ حُزْنِي وَذَهَابَ هَمِّي»
{وهو دعاء الهم والحزن}
‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আবদুকা ইবনু আবদিকা ইবনু আমাতিক, নাসিয়াতী বিইয়াদিক, মাযীন ফিইয়্যা হুকমুক, আদলুন ফিয়্যা কাজাউক, আসআলুকা বিকুল্লি ইসমিন হুয়া লাকা সাম্মাইতা বিহী নাফসাকা আও আনযালতাহু ফী কিতাবিকা আও আল্লামতাহূ আহাদাম মিন খালকিকা, আও ইসতা’সারতা বিহী ফী ইলমিল গাইবি ইনদাকা, আন তাজআলার কুরআনা রবীআ কালবী ওয়া নূরা বাসারী, ওয়া জালাআ হুযনী ওয়া যাহাবা হাম্মী’।
‘হে আল্লাহ! আমি আপনার বান্দা, আপনার বান্দার পুত্র, আপনার দাসীর পুত্র আমি আপনার হাতের মুঠোয়, আমার অদৃষ্ট আপনার হাতে আপনার হুকুম আমার ওপর কার্যকর, আপনার আদেশ আমার পক্ষে ন্যায় আপনার সেসব নামের ওয়াসীলায় যাতে আপনি নিজেকে অভিহিত করেছেন, অথবা আপনি আপনার কিতাবে নাযিল করেছেন অথবা আপনি আপনার সৃষ্টির কাউকে তা শিক্ষা দিয়েছেন, অথবা আপনি গায়বের পর্দায় তা আপনার কাছে অদৃশ্য রেখেছেন- আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি আপনি কুরআনকে আমার অন্তরের বসন্তকাল, আমার চোখের আলো, অন্তরের ব্যথার প্রতিকার ও পেরেশানী দূর করার হাতিয়ার বানান’!
(পেরেশানী ও অস্থিরতার দুআ)