«اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ، وَعَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ، وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ، وَقِنِي شَرَّ مَا قَضَيْتَ، إِنَّكَ تَقْضِي وَلَا يُقْضَى عَلَيْكَ، إِنَّهُ لَا يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ، وَلَا يَعِزُّ مَنْ عَادَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ»
‘আল্লাহুম্মাহদিনী ফিমান হাদাইতা, ওয়াফিনী ফীমান আফাইতা, ওয়া তাওয়াল্লানী ফীমান তাওয়াল্লাইতা, ওয়া বারিক লী ফীমা আ’তাইতা, ওয়া কিনী শাররা মা কাজাইতা, ইন্নাকা তাকজী ওয়া লা ইউকজা আলাইকা। ইন্নাহু লা ইয়াযিল্লু মান ওয়ালাইতা, ওয়া ইয়াইজ্জু মান আদাইতা, তাবারাকতা রাব্বানা ওয়া তাআলাইতা’
‘হে আল্লাহ! যাদের আপনি হিদায়াত দান করেছেন, তাদের সাথে আমাকেও হিদায়াত করুন, যাদের আপনি অকল্যাণ থেকে দূরে রেখেছেন তাদের সাথে আমাকেও অকল্যাণ থেকে দূরে রাখুন, যাদের আপনি আপনার অভিভাবকত্বে রেখেছেন তাদের সাথে আমাকেও আপনার অভিভাবকত্বে রাখুন আপনি যা দিয়েছেন তাতে আপনি বরকত দিন আপনি আমার তাকদিরে যা রেখেছেন এর অসুবিধা থেকে আমাকে রক্ষা করুন, কারণ আপনিই তো ফয়সালা দেন, আপনার বিপরীত ফয়সালা দিতে পারে না কেউ আপনি যার বন্ধু তাকে তো লাঞ্ছিত করতে পারবে না কেউ আপনি যার শত্রু তাকে সম্মানিত করতে পারবে না কেউ হে আমার রব! আপনি বরকতময় মহীয়ান’