3

«وَجَّهْتُ وَجْهِيَ لِلَّذِي فَطَرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ حَنِيفًا، وَمَا أَنَا مِنَ الْمُشْرِكِينَ، إِنَّ صَلَاتِي، وَنُسُكِي، وَمَحْيَايَ، وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ، لَا شَرِيكَ لَهُ، وَبِذَلِكَ أُمِرْتُ وَأَنَا مِنَ الْمُسْلِمِينَ، اللهُمَّ أَنْتَ الْمَلِكُ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ، أَنْتَ رَبِّي، وَأَنَا عَبْدُكَ، ظَلَمْتُ نَفْسِي، وَاعْتَرَفْتُ بِذَنْبِي، فَاغْفِرْ لِي ذُنُوبِي جَمِيعًا، إِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ، وَاهْدِنِي لِأَحْسَنِ الْأَخْلَاقِ لَا يَهْدِي لِأَحْسَنِهَا إِلَّا أَنْتَ، وَاصْرِفْ عَنِّي سَيِّئَهَا لَا يَصْرِفُ عَنِّي سَيِّئَهَا إِلَّا أَنْتَ، لَبَّيْكَ وَسَعْدَيْكَ وَالْخَيْرُ كُلُّهُ فِي يَدَيْكَ، وَالشَّرُّ لَيْسَ إِلَيْكَ، أَنَا بِكَ وَإِلَيْكَ، تَبَارَكْتَ وَتَعَالَيْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ»
{وهو من أدعية استفتاح الصلاة، خاصة في صلاة قيام الليل}

‘ওয়াজ্জাহতু ওয়াজহী লিল্লাযী ফাতারাস সামাওয়াতি ওয়াল আরজি হানীফান, ওয়া মা আনা মিনাল মুশরিকীন। ইন্না সালাতী, ওয়া নুসুকী, ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতী লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন। লা শারীকা লাহু, ওয়া বিযালিকা উমিরতু ওয়া আনা মিনাল মুসলিমীন। আল্লাহুম্মা আনতাল মালিকু লা ইলাহা ইল্লা আনতা, আনতা রাব্বী ওয়া আনা আবদুকা, যালামতু নাফসী, ওয়া’তারাফাতু বিযামবী, ফাগফিরলী যুনূবী জামীআ, ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা, ওয়াহদিনী লিআহসানিল আখলাকি লা ইয়াহদী লিআহসানিহা ইল্লা আনতা। ওয়াসরিফ আন্নী সাইয়্যিআহা লা ইয়াসরিফু আন্নী সাইয়্যিআহা ইল্লা আনতা। লাব্বাইকা ওয়া সা’দাইকা, ওয়াল খাইরু কুল্লুহূ ফী ইদাইকা, ওয়াশ শাররু লাইসা ইলাইকা, আনা বিকা ওয়া ইলাইকা, তাবারাকতা ওয়া তাআলাইতা, আসতাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলাইকা’

‘একনিষ্ঠ হয়ে আমি আমার চেহারা অভিমুখী করলাম সে সত্তার দিকে যিনি আসমানসমূহ ও যমীনসমূহ সৃষ্টি করেছেন এবং আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই আমার সালাত, আমার ইবাদত ও কুরবানী এবং আমার জন্ম ও মৃত্যু রাব্বূল আলামীন (বিশ্ব প্রতিপালক) আল্লাহর জন্য যার কোন শরীক নেই আর আমি এ বিষয় আদিষ্ট হয়েছি এবং আমি মুসলমানদের একজন হে আল্লাহ! আপনিই বাদশাহ, আপনি ব্যতীত আর কোনো ইলাহ নেই আপনি আমার প্রতিপালক এবং আমি আপনার বান্দা আমি নিজের উপর যুলুম করেছি এবং আমার অপরাধ আমি স্বীকার করছি অতএব আমাকে আমার সব গুনাহ ক্ষমা করে দিন আপনি ব্যতীত আর কেউই তো ক্ষমাকারী নেই এবং আমাকে উত্তম চরিত্রের দিকে পরিচালিত করুন, আপনি ব্যতীত কেউ উত্তম চরিত্রের দিকে পরিচালিত করতে পারে না মন্দ চরিত্র থেকে আমাকে দূরে রাখুন, মন্দ চরিত্রগুলো আপনি ব্যতীত কেউ আমার কাছ থেকে দূরে সরাতে পারবে না আপনার নিকটে আমি হাযির! আনুগত্য আপনারই জন্য নিবেদিত! সকল কল্যাণ আপনারই হাতে, অকল্যাণ আপনার প্রতি সম্পৃক্ত নয় আমি আপনার উপর আস্থাশীল এবং আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী আপনি বরকতময়, আপনি মহামহিম, আপনার কাছে তাওবা সহকারে আত্মসমর্পণ করছি’

(নামাজের শুরুতে (সানা) পড়ার দুআ, বিশেষত শেষ রাতের নামাজে পড়া অধিক উত্তম)

3/16